মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রের প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় ঋগ্বেদে। তার পর যজুর্বেদ এবং অথর্ব বেদও নিজেদের শ্লোকে অন্তর্ভুক্ত করেছে এই মন্ত্রকে। এই অন্তর্ভুক্তি কি আখেরে মন্ত্রের জনপ্রিয়তার ফল? না কি বহুল পাঠের কারণে চারটি বেদের মধ্যে তিনটিই গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছে মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র? এমনই তার মাহাত্ম্য?
মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র মন্ত্রের রাজা বলা হয় । মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র মৃত্যু ভয় থেকে মুক্তি দিতে পারে । মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রের জপের দ্বারা মৃত্যু উপর বিজয় দিতে পারে । রোগ নাশক, শক্তিদায়ক মন্ত্রও বলা হয় । এই মন্ত্রের অদ্ভুত ক্ষমতা ও অলৌকিক শক্তির প্রমানিত ।
স্বয়ং শিব এই মন্ত্র দান করেছিলেন দৈত্যগুরু শুক্রাচার্যকে। এই মন্ত্র পাঠ করেই দেবতাদের সঙ্গে যুদ্ধে মৃত অসুরদের বাঁচিয়ে তুলতেনম শুক্রাচার্য। তাই, একে মৃতসঞ্জীবনী মন্ত্রও বলা হয়। যা দেখা যাচ্ছে, ধর্মে বিশ্বাস থাকুক বা না-ই থাকুক, মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রের একনিষ্ঠ এবং সঠিক উচ্চারণ আমাদের চালনা করে সুস্থ জীবনের পথে ।
শিবপুরাণ বলে, এই মন্ত্রের আবিষ্কর্তা ঋষি মার্কণ্ডেয়। মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র পাঠকরে তিনি উদ্ধার পান মৃত্যুর হাত থেকে। তার পরে এই মন্ত্র পৃথিবীতে জনপ্রিয় হয়।
কবি কাশীরাম দাস সপ্তদশ শতকের কবি ছিলেন | তাঁর রচিত ‘ভারত-পাঞ্চালী’...
মহামন্ত্র সর্বপ্রথম ১৫০০ খ্রিস্টাব্দের পূর্বে রচিত কলি-সন্তরণ উপনিষদ্-এ উল্লিখিত হয়; যেটি কৃষ্ণ...
১৯ শতকে যে কয়েকজন ধর্ম মনিষী ছিলেন তাদের মধ্যে শ্রী শ্রী রাম...
পরমপুরুষ শ্রীশ্রীলোকনাথ ব্রহ্মচারী করুণার শিরোমণি। গ্রামে-গঞ্জে বাবার করুণাধারা নিয়ে অনেকেই পথ চলছেন।...
আপনাদের জন্যে এবারে এনেছি জীবনের প্রেরণা মূলক সনাতন ধর্মীয় বাণী । শুধু...
ভগবদ্গীতা (ভগবানের গান ) বা শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা বা গীতা একটি ৭০০-শ্লোকের হিন্দু ধর্মগ্রন্থ।...
Frequently Asked Questions(FAQ)
Created with AppPage.net
Similar Apps - visible in preview.