This is an Islamic Bengali apps. Special provisions for believing women.
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি পরিকল্পনা করেন ও সঠিক পথের হিদায়াত দেন এবং মাতৃগর্ভে নিক্ষিপ্ত শুক্র বিন্দু থেকে নারী-পুরুষ যুগল সৃষ্টি করেন। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, একমাত্র আল্লাহ ব্যতীত কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তার কোনো শরীক নেই। সূচনা ও সমাপ্তিতে তার জন্যই সকল প্রশংসা। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ আল্লাহর বান্দা ও রাসূল। তাকে যখন আসমানে নিয়ে যাওয়া হয় তিনি স্বীয় রবের বড় বড় অনেক নিদর্শন প্রত্যক্ষ করেন। সালাত ও সালাম প্রেরিত হোক বিশেষ গুণ ও বৈশিষ্ট্যের ধারক তার পরিবার ও সাহাবীগণের ওপর।
অতঃপর... নারীদের প্রকৃত মর্যাদা প্রদানকারী দীন একমাত্র ইসলাম। ইসলাম তাদের অনেক বিষয়কে বিশেষ গুরুত্বসহ গ্রহণ করেছে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো কখনো শুধু নারীদের উদ্দেশ্য করেই উপদেশ প্রদান করতেন। ‘আরাফার ময়দানে তিনি নারীদের ওপর পুরুষদের হিতাকাঙ্ক্ষী হতে বলেন, যা প্রমাণ করে নারীরা বিশেষ যত্নের দাবিদার। বিশেষভাবে বর্তমানে যখন মুসলিম নারীদের সম্মান হরণ ও মর্যাদাপূর্ণ স্থান থেকে বিচ্যুত করার নিমিত্তে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অতএব, তাদের সচেতন করা ও তাদের সামনে মুক্তির নির্দেশনা স্পষ্ট করার বিকল্প নেই।
ইসলাম-পূর্ব যুগ দ্বারা উদ্দেশ্য জাহেলী যুগ, যা বিশেষভাবে আরববাসী এবং সাধারণভাবে পুরো জগতবাসী যাপন করছিল, কারণ সেটা ছিল রাসূলদের বিরতি ও পূর্বের হিদায়াত বিস্মৃতির যুগ। হাদীসের ভাষা মতে “আল্লাহ তাদের দিকে দৃষ্টি দিলেন এবং আরব ও অনারব সবার ওপর তিনি গোস্বা করলেন, তবে অবশিষ্ট কতক আহলে কিতাব ব্যতীত”। এ সময় নারীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ও সাধারণভাবে খুব কঠিন অবস্থার সম্মুখীন ছিল। বিশেষত আরব সমাজে। আরবরা কন্যা সন্তানের জন্মকে অপছন্দ করত। তাদের কেউ মেয়েকে জ্যান্ত দাফন করত যেন মাটির নিচে তার মৃত্যু ঘটে। আবার কেউ অসম্মান ও লাঞ্ছনার জীবন-যাপনে মেয়েকে বাধ্য করত।
মাওউদাতু’ সে মেয়েকে বলা হয়, যাকে জীবিত দাফন করা হয় যেন মাটির নীচে মারা যায়। কোনো কন্যা যদিও জ্যান্ত দাফন থেকে নিষ্কৃতি পেত, কিন্তু লাঞ্ছনার জীবন থেকে মুক্তি পেত না। নারীর ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের সম্পদ যদিও প্রচুর হত, কিন্তু তার মৃত্যুর পর নারী কখনো মিরাসের অধিকারী হত না, যদিও সে হত অভাবী ও খুব সংকটাপন্ন! কারণ তাদের নিকট পুরুষদের জন্য মিরাস খাস ছিল, নারীদের তাতে কোনো অংশ ছিল না, বরং নারীরা মৃত স্বামীর সম্পদের ন্যায় মিরাসে পরিণত হত। ফলশ্রুতিতে এক পুরুষের অধীন অনেক নারী আবদ্ধ হত, যার নির্ধারিত কোনো সংখ্যা ছিল না। একাধিক সপত্নী বা সতীন থাকার কারণে নারীরা যে সংকীর্ণতা, যুলম ও কোণঠাসা অবস্থার সম্মুখীন হত -সেটাও তাদের অনেকের নিকট বিবেচ্য ছিল না।
জুমার দিনে কোন সময়ে দোয়া কবুল হয়এই দোয়া কবুলের যে সময়গুলো,...
✪ আমি ব্যার্থতা কে মেনে নিতে পারি কিন্তু আমিচেষ্টা না করাকে মেনে...
লজ্জা নারীর ভূষণ হলেও পৃথিবীতে লাজুক বা মুখচোরা ছেলে কিন্তু একেবারেই কম...
সৃজনশীল কাজে আপনার আগ্রহ থাকলে আপনার বেকার বসে থাকার সুযোগ নেই। বুটিক...
সারা দিন, দিনমান, অহোরাত্র। তাই মা দিবস অর্থ দাঁড়ায়, মার জন্য একটি...
প্রশ্নঃ হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে ছিলেন?উত্তরঃ আল্লাহর সর্বশেষ এবং...
Created with AppPage.net
Similar Apps - visible in preview.